বাংলাদেশের ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ডের ভূমিকা ও ইতিকথা
স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে ইসলামী শিক্ষার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে সরকারি উদ্যোগে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রাথমিকভাবে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিভাগের ৫০টি মাদ্রাসা নিয়ে যাত্রা শুরু করে।
সাধারণ শিক্ষার সাথে সামঞ্জস্য রেখে নতুন শিক্ষাক্রম প্রণয়ন করা হয়। দাখিল (মাধ্যমিক) ও আলিম (উচ্চ মাধ্যমিক) পর্যায়ে বিজ্ঞান ও মানবিক শাখা চালু করা হয়।
মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের জন্য কম্পিউটার শিক্ষা ও কারিগরি প্রশিক্ষণ চালু করা হয়। দেশব্যাপী ১০০টি মডেল মাদ্রাসায় কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ উদ্যোগে সকল মাদ্রাসায় ডিজিটাল ক্লাসরুম চালু করা হয়। অনলাইন ভর্তি ও ফলাফল প্রকাশ ব্যবস্থা চালু হয়।
মোট মাদ্রাসা
৯,৩৫৬টি
শিক্ষার্থী
৩৪ লক্ষ+
শিক্ষক
১,২৫,০০০+
আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বীকৃতি
মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ শিক্ষাবৃত্তি
মাদ্রাসা শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি
ই-লার্নিং প্ল্যাটফর্ম চালু
মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিতে কোটা
সৌদি আরব, মালয়েশিয়া ও তুরস্কের ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। প্রতি বছর ২০০ জন শিক্ষার্থী বৃত্তি পেয়ে থাকেন।
``ইসলামী শিক্ষা ও আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ে গড়ে উঠছে নতুন প্রজন্ম, যারা ধর্মীয় মূল্যবোধ ও আধুনিক জ্ঞানে সমৃদ্ধ হয়ে দেশ ও জাতির সেবায় নিয়োজিত হবে।``